Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

এক নজরে

 

নাটোর জেলার সংক্ষিপ্ত পরিচয়ঃ  বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের  এক ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন জনপদ নাটোর। এটি ১৯৮৪ সালে জেলা হিসাবে ঘোষিত হয় এবং রাজশাহী বিভাগের অন্তর্ভুক্ত হয়। জেলায় ৭টি উপজেলা ও ৮টি পৌরসভা রয়েছে। এ জেলায় ৪টি সংসদীয় আসন রয়েছে। এ জেলার আয়তন ১৯০৫ বঃ কিঃ মিঃ এবং জনসংখ্যা ১৭,০৬,৬৭৩ জন। রাজধানী ঢাকাসহ বিভিন্ন বিভাগীয় সদর, জেলা উপজেলায় সড়ক, রেল, নৌপথে ও বিমানযোগে যাতায়াত করা যায়।

 

জেলার যুব প্রোফাইলঃ    

জেলার মোট জনসংখ্যা

:

১৭,০৬,৬৭৩ জন (২০১১ সালের জনশুমারী অনুযায়ী)

বেকার যুব

:

 ১.৪ লক্ষ

যুব জনগোষ্ঠী

:

 ৫.৮০ লক্ষ

শিক্ষিত যুব

:

৩.১৯ লক্ষ (৫৫% )  

অশিক্ষিত বা নিরক্ষর :  ২.৬১ লক্ষ (৪৫%)

গ্রাম বসবাসরত যুব      

:

 ৪.৩ লক্ষ (৭৩%)

শহরে বসবাসরত যুব : ১.৫ লক্ষ (২৭%)

দরিদ্র যুব

:

 ১.৮ লক্ষ (৩১.০৫%)

যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর, নাটোর এর প্রোফাইল

নাম

 

উপপরিচালকের কার্যালয়, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর

 ঠিকানা

 

 মেডিপ্যাথ ভবন, চকরামপুর, নাটোর

জেলা কার্যালয় প্রধান

 

উপপরিচালক

জেলার ওয়েবসাইট

 

www.youth.natore.gov.bd

-মেইল

 

ddnatore@dyd.gov.bd

টেলিফোন নম্বর

  02 588873669

মোবাইল নম্বর

  01712 718984 

যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের ভিশন

 

 বাংলাদেশের উন্নয়ন ও গৌরব বৃদ্ধিতে সক্ষম, নৈতিক ও মানবিক মূল্যবোধসম্পন্ন আধুনিক জীবনমনস্ক যুবসমাজ।

যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের মিশন

 

জীবনের সর্বক্ষেত্রে যুবদের প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে তাদের প্রতিভার বিকাশ ও ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করা।

 

 

জেলায় যুব অধিদপ্তরের মোট জনবল

:

জেলা কার্যালয়: .......

যুব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র: ...... জন

৭টি উপজেলা কার্যালয় ....... জন

মোট: ....... জন।

যুবদের সংখ্যা

:

 ৫.৮ লক্ষ (প্রায়)

যুব কার্যালয় সমূহ

:

ক) উপপরিচালকের কার্যালয়                                                     ১টি

খ) যুব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র                                                               ১ টি

গ) উপজেলা কার্যালয়                                                             ৭ টি

যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর, নাটোর এর কার্যক্রম

:

ক) বেকার যুবদের দক্ষতাবৃদ্ধিমূলক প্রশিক্ষণ
খ) দারিদ্র্য বিমোচন ও ঋণ কর্মসূচি
গ) আত্মকর্মসংস্থান সৃজন কর্মসূচি
ঘ) সচেতনতা বৃদ্ধিমূলক কর্মসূচি
ঙ) যুব সংগঠন স্বীকৃতি/রেজিস্ট্রেশন
চ) যুব সংগঠনকে অনুদান প্রদান
ছ) জাতীয় যুব পুরস্কার প্রদান
জ) বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবস পালন
ঝ)  সরকারী-বেসরকারী পার্টনারশিপের (পি পি পি) আওতায় কার্যক্রম

ঞ) ইম্প্যাক্ট (৩য় ফেজ) এর মাধ্যমে বায়োগ্যাস প্লান্ট স্থাপন

প্রশিক্ষণ

 

যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরে দুই ধরনের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি চালু আছে।

 ১) প্রাতিষ্ঠানিক প্রশিক্ষণ কর্মসূচি ( জেলা কার্যালয়ে অনাবাসিক ও যুব প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে
আবাসিক) এবং
২) অপ্রাতিষ্ঠানিক প্রশিক্ষণ কর্মসূচি (উপজেলা পর্যায়ে অনাবাসিক)।

প্রাতিষ্ঠানিকঃ
প্রাতিষ্ঠানিক প্রশিক্ষণ কর্মসূচির আওতায় জেলা পর্যায়ে আবাসিক ও অনাবাসিক এ দুই ধরণের প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়। প্রাতিষ্ঠানিক প্রশিক্ষণ ট্রেডসমূহে প্রশিক্ষণের মেয়াদ ১ মাস হতে ৬ মাস। প্রাতিষ্ঠানিক প্রশিক্ষণ কোর্সের আওতায় আইসিটি মোবাইল ভ্যানের মাধ্যমে উপজেলা পর্যায়ে কম্পিউটার প্রশিক্ষণও প্রদান করা হয়,  প্রশিক্ষণের ট্রেডসমূহ হলোঃ

নিয়মিত ট্রেডঃ

১. গবাদিপশু, হাঁস-মুরগী পালন, প্রাথমিক চিকিৎসা, মৎস্য চাষ ও কৃষি বিষয়ক প্রশিক্ষণ-৩ মাস (আবাসিক)
২. মৎস্য চাষ প্রশিক্ষণ -১ মাস

৩. পোশাক তৈরী প্রশিক্ষণ-৩ মাস
৪. কম্পিউটার বেসিক প্রশিক্ষণ-৬ মাস

৫. ইলেকট্রনিক্স প্রশিক্ষণ-৬ মাস

৬. রেফ্রিজারেশন এন্ড এয়ারকন্ডিশনিং প্রশিক্ষণ-৬ মাস

৭. ইলেকট্রিক্যাল এন্ড হাউজ ওয়্যারিং -৬ মাস

বিশেষ প্রশিক্ষণ ( বাজেট বরাদ্দ প্রাপ্তি সাপেক্ষে)

১. মোবাইল ফোন রিপেয়ারিং ও সার্ভিসিং  প্রশিক্ষণ-১ মাস (আবাসিক)

২. ব্লক/ বাটিক / স্ক্রিন প্রিন্টিং প্রশিক্ষণ-১ মাস

৩. ওয়েল্ডিং-১ মাস

৪. ইয়ুথ কিচেন (রান্না বিষয়ক)-১ মাস

৫. আইপিএস,ইউপিএস ও স্টেবিলাইজার প্রস্তুত ও প্রতিস্থাপন /ইলেকট্রিক্যাল এন্ড হাউজওয়্যারিং ও সোলার সিস্টেম- ১ মাস

৬. আউটসোর্সিং/ফ্রি ল্যান্সিং- ১ মাস

৭. নেটওয়ার্কিং প্রশিক্ষণ-২ মাস

৮. বিউটিফিকেশন-১ মাস

৯. হাউজকিপিং এন্ড ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ -৩ মাস

১০. কৃষি ও হর্টিকালচার-১ মাস (আবাসিক)

১১. গবাদিপশু/হাঁস-মুরগি পালন-১ মাস (আবাসিক)

১২. মৎস্যচাষ-১ মাস (আবাসিক)

১৩. মাশরুম চাষ-১৫ দিন (আবাসিক)

১৪. আত্মকর্মী থেকে উদ্যোক্তা উন্নয়ন-৫ দিন

 

অপ্রাতিষ্ঠানিকঃ
অপ্রাতিষ্ঠানিক প্রশিক্ষণ কর্মসূচি উপজেলা কার্যালয়ের মাধ্যমে স্থানীয় চাহিদার ভিত্তিতে বিভিন্ন ট্রেডে প্রত্যন্ত অঞ্চলে প্রদান করা হয়। অপ্রাতিষ্ঠানিক ট্রেডের মেয়াদ ০৭ দিন ।

১. পারিবারিক হাঁস-মুরগী পালন।
২. ব্রয়লার ও ককরেল পালন।
৩. বাড়ন্ত মুরগী পালন।
৪. ছাগল পালন।
৫. গরু মোটাতাজাকরণ।
৬. পারিবারিক গাভী পালন।
৭. পশু-পাখির খাদ্য প্রস্ত্তত ও বাজারজাতকরণ।

৮. পশু-পাখির রোগ ও তার প্রতিরোধ।
৯. কবুতর পালন।
১০. কাঁচা চামড়া সংরক্ষণ ও প্রক্রিয়াজাতকরণ।
১১. মৎস্য চাষ।
১২. সমন্বিত মৎস্য চাষ।
১৩. মৌসুমী মৎস্য চাষ।
১৪. মৎস্য পোনা চাষ (ধানী পোনা)।
১৫. মৎস্য হ্যাচারি স্থাপন।
১৬. প্লাবন ভূমিতে মৎস্য চাষ।
১৭.গলদা ও বাগদা চিংড়ি চাষ।
১৮. শুটকী তৈরী ও সংরক্ষণ।
১৯. বসতবাড়িতে সবজি চাষ।

 

২০. নার্সারি।

২১. ফুল চাষ।

২২. ফলের চাষ।

২৩. কম্পোষ্ট সার তৈরী।
২৪. গাছের কলম তৈরী।
২৫. ঔষধি গাছের চাষাবাদ।
২৬. ব্লক প্রিন্টিং।
২৭. বাটিক প্রিন্টিং।
২৮. পোশাক তৈরী।
২৯. স্ক্রীন প্রিন্টিং।
৩০. মৃতশিল্পের কাজ।
৩১. মনিপুরী তাঁত শিল্প।
৩২. কাগজের ব্যাগ ও ঠোঙ্গা তৈরী।
৩৩. বাঁশ ও বেতের সামগ্রী তৈরী।
৩৪. নকশি কাঁথা তৈরী।
৩৫. কারু মোম তৈরী।
৩৬. পাটজাত পণ্য তৈরী।
৩৭. চামড়াজাত পণ্য তৈরী।
৩৮. চাইনিজ ও কনফেকশনারি।
৩৯. রিক্সা, সাইকেল, ভ্যান মেরামত।
৪০. ওয়েল্ডিং ও
৪১. ফটোগ্রাফি।

যুব ঋণ কর্মসূচি

:

ধরণের ঋণ কর্মসূচি রয়েছেঃ

আত্মকর্মসংস্থান ঋণ কর্মসূচি (ব্যক্তি কেন্দ্রিক ঋণ)
এ কর্মসূচির আওতায় প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক কোর্সে প্রশিক্ষিত যুবদের আত্মকর্মসংস্থানমূলক প্রকল্প সৃজনের জন্য উপজেলা কার্যালয়ের মাধ্যমে ঋণ প্রদান করা হয়। প্রশিক্ষণ ও প্রকল্প ভেদে সর্বনিম্ন ঋণপ্রত্যাশীকে ৪০,০০০/- টাকা হতে শুরু করে সর্বোচ্চ ১,০০,০০০/- টাকা ঋণ প্রদানের সুযোগ রয়েছে।

পরিবারভিত্তিক ঋণ কর্মসূচিঃ
এ কর্মসূচির আওতায় তৃণমূল পর্যায়ের হতদরিদ্র বেকার যুবদের পারিবারিক গ্রুপে সংগঠিত করে  ৫দিনের সচেতনতামূলক প্রশিক্ষণ প্রদান করে ঋণ প্রদান করা হয়। গ্রুপের সদস্য সংখ্যা ০৫ জন, এবং ৭ থেকে ১০টি গ্রুপ নিয়ে একটি কেন্দ্র গঠিত হয়। গ্রুপের প্রত্যেক সদস্যকে প্রাথমিক পর্যায়ে সর্বোচ্চ ১২,০০০/-  টাকা এবং পর্যায়ক্রমে ১৬০০০/- এবং ২০,০০০/-  টাকা ঋণ প্রদান করার সুযোগ রয়েছে।

আত্মকর্মসংস্থান

:

প্রশিক্ষণলদ্ধ  জ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে আত্মকর্মসংস্থানমূলক প্রকল্প গ্রহনের  মাধ্যমে আত্মনির্ভরশীল হওয়ার জন্য প্রশিক্ষিত যুবদের উদ্বুদ্ধ করা হয় এবং প্রকল্প গ্রহণ ও পরিচালনার জন্য অধিদপ্তরের ঋণ সুবিধার পাশাপাশি কর্মসংস্থান ব্যাংক, জনতা ব্যাংক ও অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানিক হতে পুঁজি প্রাপ্তিতে সহায়তা করা হয়। সাধারনভাবে আত্মকর্মসংস্থানে নিয়োজিত যুবদের মাসিক নীট আয় ৬,০০০/- টাকা থেকে ৫০,০০০/- টাকা পর্যন্ত। তবে কোন কোন সফল আত্মকর্মী যুব মাসে লক্ষাধিক টাকা আয় করে থাকেন।

সচেতনতা বৃদ্ধিমূলক কর্মসূচি

:

এ কর্মসূচির আওতায় প্রশিক্ষণে পেশাভিত্তিক যুবদের দক্ষতাবৃদ্ধির পাশাপাশি তাদেরকে  আর্থসামাজিক বিভিন্ন বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি করা হয়। আবার যুব সংগঠকদের মাধ্যমে বেকার যুবদের এইচআইভি/এইডস/এসটিডি  ও যৌনরো্ধ প্রতিরোধ, প্রজনন স্বাস্থ্য, মাদক দ্রব্যের অপব্যবহার রোধ, সামাজিক রীতি-নীতি, মূল্যবোধ অনুশীলন, জেন্ডার ও উন্নয়ন, যৌতুক, বহুবিবাহ ও বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ, ইভটিজিং, সন্ত্রাস,দূর্নীতি,জঙ্গীবাদ দূর করা, সুশাসন নিশ্চিত করা, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, পরিবেশ সংরক্ষণ, সিভিক এডুকেশন, নারীর ক্ষমতায়ন, জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ, পরিবার কল্যাণ ইত্যাদি বিষয়ে উদ্বুদ্ধকরণ ও সচেতনতা বৃদ্ধি করা হয়।

যুব সংগঠন অনুদান

:

যে সমস্ত স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন যুব কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে তাদেরকে এ কাজে উৎসাহ প্রদানের লক্ষ্যে প্রতি বছর আর্থিক অনুদান প্রদান করা হয়। এটি ২ ধরণেরঃ

ক) যুব কল্যাণ তহবিল (যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সরারাসরি ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত)
খ) অনুন্নয়ন খাত (অধিদপ্তরের ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত)

এছাড়া দপ্তর হতে সময় সময় বিভিন্ন প্রকল্প গ্রহন করে সংগঠন ভিত্তিক কার্যক্রমকে অনুপ্রেরণা প্রদান করা হয়।

জাতীয় আন্তর্জাতিক পুরস্কার প্রদান

:

ক) জাতীয় যুব পুরস্কারঃ   প্রতিবছর ১ নভেম্বর তারিখে জাতীয় যুবদিবস পালিত হয়ে থাকে। যে সকল প্রশিক্ষিত যুবক ও যুবমহিলা আত্মকর্মসংস্থানমূলক প্রকল্প স্থাপনে এবং যেসকল যুবসংগঠক সমাজ উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডে দৃষ্টান্তমূলক অবদান রাখতে সক্ষম হয় তাদের মধ্য হতে বাছাই করে প্রতিবছর যুবদিবসে জাতীয় যুব পুরস্কার প্রদান করা হয়ে থাকে।
খ) কমনওয়েলথ যুব পুরস্কারঃ কমনওয়েলথ ইয়ুথ প্রোগ্রাম, এশিয়া সেন্টার এশীয় অঞ্চলের কমনওয়েলথভূক্ত দেশসমূহে যুব কার্যক্রম বাস্তবায়নে সম্পৃক্ত সরকারি ও বেসরকারি সংস্থার কর্মকর্তা এবং যুব সংগঠনের সমাজ উন্নয়নমূলক কাজের স্বীকৃতি হিসেবে প্রতি বছর বিভিন্ন শিরোনামে কমনওয়েলথ পুরস্কার প্রদান করে থাকে।
গ) সার্ক যুব পুরস্কারঃ   সার্ক ইয়ুথ এ্যাওয়ার্ড স্কিম ১৯৯৭ সাল থেকে চালু করা হয়েছে। সার্ক অঞ্চলের দেশসমূহের মধ্যে যুব কার্যক্রমকে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে প্রতি বছর সার্ক সচিবালয় থেকে সমাজ উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডে অসাধারণ কৃতিত্বের জন্য সার্ক ইয়ুথ এ্যাওয়ার্ড বা সার্ক যুব পুরস্কার প্রদান করা হয়।

বিভিন্ন দিবস উদ্যাপন

:

১ নভেম্বর জাতীয় যুবদিবস , ৫ আগস্ট শহীদ শেখ কামালের জন্মদিবস, ১২ আগস্ট আন্তর্জাতিক যুব দিবসসহ অন্যান্য জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবস উদ্‌যাপন করা হয়।

সরকারী-বেসরকারী পার্টনারশিপ
(পি পি পি)

:

এ কার্যক্রমের আওতায় বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সাথে যৌথ উদ্যোগে দক্ষতাবৃদ্ধিমূলক প্রশিক্ষণ,  সমাজ সচেতনতামূলক কার্যক্রম এবং প্রশিক্ষিত যুবদের অধিকহারে পুঁজি সরবরাহের লক্ষ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করা হয়।